জন্ম পক্রিয়ায় প্রাণীয় সত্ত্বাগুলো যান্ত্রিক প্রোডাক্টের অনুরূপেই পৃথিবীকে জানান দেয় তার উপস্থিতি। সত্ত্বাকে মানবরূপে গড়ে তুলতে অনেকটা সাহায্য করে সামাজিকীকরণ। প্রকিৃতির সত্ত্বাগুলোর মধ্যে পার্থক্য করতে বস্তুগত প্রক্রিয়া থেকে জ্ঞানগত কাঠামোকে অধিক মূল্যায়ন করেই সত্ত্বার উপর গুন আরোপ করা হয়। তাকে ভাগ করা হয় বিভিন্ন শ্রেণীতে যেমনঃ মনুষ্যসত্ত্বা, পশুসত্ত্বা ইত্যাদি। মানুষ যখন তার ওরিজিনকে অস্বীকার করে কেবলমাত্র বস্তুগত সত্ত্বায় নিজেকে রূপান্তরিত করে তখন তার মধ্যে আর মনুষ্যস্পৃহা থাকে না। তার সাথে প্রাণীয় আচরণের যোগসূত্রই তাকে মনুষ্যসত্ত্বা থেকে বিচ্যুতি ঘটায়। তাই প্রত্যেক মানব সত্ত্বার উচিৎ স্প্রিচুয়ালিটিকে কেন্দ্র করে জীবন পরিচালিত করা। মানুষ যেহেতু একটি পবিত্র সৌল থেকে উদ্ভূত সেহেতু তার উচিত জ্ঞানীয় কাঠামোকে প্রাধান্য দিয়ে বস্তুগত সমিৃদ্ধিকে পৃষ্ঠপ্রদর্শন করা। বস্তু সবসময় মানবীয় গুনাবলির উল্টো দিকে অবস্থান করে। মানুষের যখন বস্তুপ্রীতি বেড়ে যায় তখন সে মানবীয় গুনাবলির বিরুদ্ধাচারন করে।
ধারাবাহিক উপন্যাস: শয়তানের হাতে কুরআনশরীফ (প্রথম খণ্ড—তৃতীয় পর্ব)
-
ধারাবাহিক উপন্যাস:
শয়তানের
বাকিটুকু পড়ুন
৭ বছর আগে
